একজন বাদলই জনমানুষের নেতা।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া নবীনগরের জনমানুষের নেতা হিসেবে সুপরিচিত উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া (৫) নবীনগরের ফয়জুর রহমান বাদল।শুধু তিনিই পারেন সাধারণ জনগণের সাথে মিশে যেতে এমনটাই জনশ্রুতি রয়েছে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহচর আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা সহযোগী আসামি মজিবুর রহমান ও আয়শা খাতুনের ৫৭ বছর বয়সী ছেলে ফয়জুর রহমান বাদল ঘরোয়া রাজনৈতিক অঙ্গন থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে জড়িত হয়।পরে ছাত্র জীবনে ছাত্র লীগের রাজনীতি দিয়ে মাঠে সক্রিয় হন।এরই ধারাবাহিকতায় আওয়ামী রাজনীতির সকল কঠিন থেকে কঠিনতম সমস্যা ধৈর্য্যের সাথে মোকাবিলা করে ২০১৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে নবীনগরের জনমানুষের নেতা হিসেবে জনগণের ভালবাসা পেয়ে নৌকা প্রতীকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ থেকে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন।এবং তিনি তৎকালীন যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ছিলেন। সাদামাটা ফরজুর রহমান বাদল এলাকার সাধারণ মানুষের সাথে এমন ভাবে মিশে গিয়েছে যে,সবাই তাকে সংসদ সদস্য ফরজুর রহমান বাদল নয় বাদল ভাই হিসেবে চিনেন। তার ৫ বছরের মেয়াদকালে নবীনগরে অবকাঠামোগত উন্নয়ন এতটাই হয়েছে যে,সবাই তাকে ভালবেসে উন্নয়নের রুপকার হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। আগামী সংসদ নির্বাচনে নৌকার বিজয় ছিনিয়ে নিয়ে আসতে ফয়জুর রহমান বাদলের বিকল্প নেই এমন মতামতের পর্যালোচনা করতে একাধিক রাজনৈতিক প্রবীণ মুরব্বি জানান, যেহেতু বর্হির বিশ্বের চাপ থেকে শুরু করে বিরোধীরা আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে সেহেতু নৌকা প্রতীকে ফয়জুর রহমান বাদলের বিজয় নিশ্চিত হবে। এক্ষেত্রে দল ফয়জুর রহমান বাদলের বিকল্প কাউকে চিন্তা করলে এই আসনটি হাতছাড়া হব।কেননা নবীনগরের জনমানুষের নেতা হিসেবে সুপরিচিত মুখ তিনি।
তার সহস্রাধিক ভক্ত অনুসারী কে জিজ্ঞাসা করে জানা যায়,তিনি সাধারণ মানুষ কে এতটাই ভালবাসেন তাতে করে কখনো কারো অনুধাবন হয়নি তিনি একজন সংসদ সদস্য ছিলেন। এছাড়া এলাকার শত শত অসুস্থ মানুষকে নিজ খরচে চিকিৎসা করিয়েছেন। সবচেয়ে বেশি যেকারণে তারা তাকে ভালবাসে তাহল,তিনি কখনোই নিজে লুটপাট করেনি এবং কাউকে লুটপাট করতে দেয়নি, কোন বিশেষ ব্যক্তিদ্বারা সাধারণ মানুষকে নির্যাতন করেননি।এমনকি কাউকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করেনি।তিনি জননেতা তিনি আমাদের নেতা তাই শুধু তিনিই পারেন আমাদের মত সাধারণ মানুষের সাথে মিশে যেতে।