নবীনগর পশ্চিম ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের প্রতারণা।


নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
নবীনগর পশ্চিম ইউনিয়ন পরিষদ কতৃক ২০১৭ থেকে ২০২১ অর্থ বছর পর্যন্ত কর আদায়ের হিসাবঃ
২০১৭থেকে ২০২১ পর্যন্ত ৫ অর্থ বছরের ৩২৬৫ টি খানার জন্য সর্বনিম্ন ৫% হারে ২,৭৩,২৪০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে এবং এই ৫ অর্থ বছর উত্তোলন করা হয়েছে ২০১৭-২০১৮ অর্থ বছরে ৩০১৮০ টাকা, ২০১৮-২০১৯ অর্থ বছরে ২৯৬০৯২ টাকা, ২০১৯-২০২০ অর্থ বছরে ৫৮১৮০ টাকা, ২০২০-২০২১ অর্থ বছরে ২৭৩২৪০ টাকা, ২০২১-২০২২ অর্থ বছরে ৪০৮৫০ টাকা। ৫ অর্থ বছরে সর্বমোট ৬৯৮৫৪২ টাকা। এই পরিশোধিত কর পূনরায় বর্তমান চেয়ারম্যান আদায় করে।
বর্তমান চেয়ারম্যান কতৃক লঙ্ঘন করা বিষয়াদি হলঃ
যেখানে স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় স্থানীয় সরকার বিভাগ ইউপি-১অধিশাখার নথি নং ৪৬,০০,০০০০,০১৭,৯৯,০১৩,১৬১৮ স্মারকে উপসচিব মোঃ মাহবুবুর রহমান স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে স্পষ্ট উল্লেখ্য রয়েছে স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) আইন ২০০৯ এ কোন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান কে দিয়ে হোল্ডিং এসেসম্যান্ট ও নাম্বার প্লেট প্রদানের কোন সুযোগ নেই। কিন্তু তিনি মাসুদ নামের জনৈক ব্যক্তিকে খন্ডকালীন কর আদায়কারী কর্মকর্তা সাজিয়ে পরিশোধিত কর আদায় করেছে যাহার কোন ব্যাংক হিসাব নেই।
বর্তমান চেয়ারম্যান কতৃক প্রতারণার নমুনাঃ
ইউনিয়ন পরিষদ (কর) বিধিমালা ১৯৬০ এর দ্বিতীয় অধ্যায় স্থানীয় কর সম্পর্কিত বিধান ৩ এর (২) মতে ইউনিয়ন পরিষদের কর আরোপের প্রস্তাব উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে কমিশনারের নিকট দাখিল করতে হবে। অথচ বর্তমান চেয়ারম্যান অনুমতি বিহীন কর আদায় করতে মাঠে ভুয়া খন্ডকালীন কর কর্মকর্তা প্রেরণ করেছে।এমনকি নবীনগর পশ্চিম ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জেলা প্রশাসকের অনুমতি বহি ২০১৭ থেকে ২০২১ অর্থ বছরে মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়া সত্বেও এটাকে কাজে লাগিয়ে বিগত বছরের পরিশোধিত কর আদায়ের নামে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।