ভুয়া এয়ার টিকেট দিয়ে হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা নীরব।
আন্তর্জাতিক প্রতিনিধিঃ
তাজাকিস্থানে বসে ভুয়া এয়ার টিকেটের প্রতারণার ফাঁদে ফেলে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে কাজী নাসির আহমেদ নীরব।
জানা যায়,গাজীপুরের মাওনাতে পাসপোর্ট ঠিকানা হলে সে কুমিল্লার দেবিদ্বারের এলাহাবাদের কাজী ওহিদ ও নাজমা বেগমের ছেলে সে। পেশায় সে নিজেকে এয়ার টিকেট এজেন্ট পরিচয় দিয়ে তাজাকিস্তানে অবস্থানরত বাংলাদেশীদের প্রতারণার ফাঁদে পেলে ভুয়া এয়ার টিকেট ও ভুয়া ভিসা দিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে। এসব কাজ সে তার নেশার টাকা জোগাড় করা সহ অবৈধভাবে নারীদের সাথে মেলামেশা করতে খরচ করে বলে জানায় তার কাছে প্রতারিত হওয়া একাধিক ব্যক্তি।
এবিষয়ে ভুক্তভোগী কাউছার জানান,আমি সরল মনে তাকে বিশ্বাস করে এয়ার টিকেট ও ভিসার জন্য কয়েক লক্ষ টাকা দিয়েছি,সে আমার সাথে তাজাকিস্তানের খোযান্দ শহরে থাকত।কিন্তু বর্তমানে আমি সহ সবার টাকা মেরে পালিয়ে গেছে। আমি মানুষের কাছ থেকে টাকা নিয়ে দিয়ে, সবাই আমাকে টাকার জন্য চাপ দিচ্ছে। আমি এই প্রতারকের সঠিক বিচার চাই।
এসকল বিষয়ে জানতে কাজী নাসির আহমেদ নীরবকে তার কয়েকটি নাম্বারে কল করা হলে তার সবকয়টি নাম্বার বন্ধ পাওয়া যায়।
ফ্লাইট উড্ডয়নের দশ মিনিট পূর্বে একান্ত সচিবের সহযোগিতা বোডিং পাস পেলেন এক যাত্রী।
বিশেষ প্রতিনিধিঃ
ঢাকা হরযত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে আরব আমিরাতে শারজা হয়ে পাকিস্তানের করাচিতে ভ্রমণে যাওয়া এক যাত্রী ফ্লাইট উড্ডয়নের ১০ মিনিট পূর্বে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিবের একান্ত সচিব ড.সাইফুর রহমানের হস্তক্ষেপে এয়ার আরাবিয়া বোডিং পাস পেয়েছে।
তথ্য সূত্রে জানা যায়, ঐ যাত্রী মোঃ বাবুল ৪ অক্টোবর শুক্রবার বিকাল ৪:৪০ মিনিটে এয়ার আরাবিয়ার ফ্লাইট জি-৯ ৫১৫ দিয়ে ঢাকা থেকে আরব আমিরাত হয়ে পাকিস্তানের করাচি ভ্রমণে যেতে দুপুর ১২:৩০ মিনিটে বাংলাদেশের হরযত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছে। এসময় সে বিমানবন্দরের “র” সি তে এয়ার আরাবিয়ার কাউন্টারে বোডিং পাস নিতে গেলে তার পাকিস্তানের ভিসা ও এয়ার আরাবিয়ার যাওয়ার টিকেট থাকা সত্ত্বেও ফেরত আসার টিকেট অন্য এয়ারলাইনস অর্থ্যাৎ ভিসতারা এয়ারলাইনসের হওয়ায় তাকে বোডিং পাস দিতে অস্বীকৃতি জানান এয়ার আরাবিয়া কাউন্টারে থাকা কর্তব্যরত একাধিক কর্মকর্তা।এহেন পরিস্থিতিতে তার কি করনীয় ঐসকল কর্মকর্তাদের কাছে সে জানতে চাইলে তারা সাফ জানিয়ে দেয় তাদের এয়ারলাইনসেরই ফেরত টিকেট নিতে হবে নতুবা বোডিং পাস দেয়া যাবেনা। দীর্ঘক্ষন অপেক্ষা করে নিরুপাই হয়ে ঐ যাত্রী বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিবের একান্ত সচিব ড. সাইফুর রহমান কে ফোন করে বিষয়টি অবগত করে, সাথে সাথে ঐ সচিব হরযত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের দায়িত্বে থাকা এক্সিকিউটিভ ডাইরেক্টকে দ্রুত পদক্ষেপ নিয়ে ঐ যাত্রীকে সার্বিক সহযোগিতা করতে বলে। এতে বিমানবন্দর ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকা মাসুদুর রহমান আসাদুজ্জামান নামক একজন অফিসার পাঠিয়ে এয়ার আরাবিয়া বিমান কতৃপক্ষকে ডেকে এনে বোডিং পাস করিয়ে যাত্রীর ইমিগ্রেশন ও নিরাপত্তা তল্লাশি শেষ করিয়ে ঐ বিমানে দিয়ে আসে।
এবিষয়ে যাত্রী মোঃ বাবুল জানান, এয়ার আরাবিয়ার টিকেট যাওয়ার সময় কমদামে পাওয়ায় তা নিয়েছি আর আসার টিকেট অন্য একটি এয়ারলাইনসে আমার সুবিধা মত নিয়েছি,এতে এয়ার আরাবিয়া আমাকে লম্বা সময় বসিয়ে রেখেছে,এমনকি আমার টিকেটের টাকা পুরোটা পাবনা যেনেও তারা কোন সহযোগিতা করেনি।পরে আমি নিরুপায় হয়ে সচিব সাহেবকে বিষয়টি ফোন করে অবগত করার পর উনি একটা দাওয়াতে থাকা সত্ত্বেও আমাকে এয়ারপোর্টের এক্সিকিউটিভ ডাইরেক্টরের নাম্বার দিয়েছে এমনকি নিজেও ফোন করে আমাকে সহযোগিতা করতে ঐ কর্মকর্তাকে বলেছে।আমি সচিব মহোদয় এবং এয়ারপোর্ট কতৃপক্ষের সহযোগিতায় অনেক টাকা ক্ষতি থেকে বেঁচে গেলাম এবং আমার ফ্লাইটে উঠতে পেয়েছি। ধন্যবাদ অন্তবর্তীকালীন সরকার এবং জনতার সচিব মহোদয় ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে। এমন ভাবে সবাই এগিয়ে এলে আর প্রবাসে যাওয়া যাত্রীরা হয়রানি হবে না। আমরা স্বাধীন হয়েছি তাই এক এয়ারলাইনসের নিকট জিম্মি কেন থাকব।আমরা আমাদের মত করে সুবিধা মত টিকেট নিব।
কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়া ব্যক্তি নিজেকে নাহিদ আসিফের লোক বলে দাবি।
আন্তর্জাতিক প্রতিনিধিঃ
ইউরোপে লোক পাঠানো নাম করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়া রিদানুর রহমান নিজেকে উপদেষ্টা নাহিদ আসিফের কাছের লোক বলে দাবি করে চলছে।
তথ্য সূত্রে জানা যায়, রাজধানীর ঢাকার ডেমরা সারুলিয়ার ডগাইর মহাকাশ রোডের মজিদ মিয়া ও মাসুমা বেগমের ছেলে রিদানুর দীর্ঘ ধরে ইউরোপে লোক পাঠানোর নাম করে প্রতারণা করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে প্রথমে উজবেকিস্তানে পরে তাজাকিস্তানে আত্মগোপন করে রয়েছে। গত ১৮ অক্টোবর ভুক্তভোগীরা তার সন্ধান পেশে তাজাকিস্তানের খোযান্দ শহরে বোস্টন হোটেলে তাকে আটক করে।সেখানে সে ভিডিও বক্তব্যের মাধ্যমে টাকা ফেরত দেয়ার স্বীকারোক্তি দিয়ে রাতের আঁধারেই পালিয়ে যায়। ভুক্তভোগীরা দিশেহারা হয়ে তাকে খুঁজে না পেয়ে গণমাধ্যমের শরণাপন্ন হয়।
এবিষয়ে ভুক্তভোগী কাউছার,রাসেল,সিহাব আলী,রিয়াদ,বাবলু সহ একাধিক ব্যক্তি জানান,আমাদের স্পেন ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে নেয়ার কথা বলে রিদানুর জনপ্রতি ১১ লক্ষ টাকা করে নিয়ে এখন পালিয়ে বেড়াচ্ছে।সে আমাদের প্রথমে উজবেকিস্তান পরে তাজাকিস্তানে নিয়ে এসে সে লাপাত্তা হয়ে গেছে। অনেক খুঁজাখুঁজি করে তাকে পেয়ে আমরা আটক করলে সে আমাদের টাকা দিয়ে দিবে স্বীকারোক্তি দিয়ে হঠাৎ রাতেই পালিয়ে গেছে। আমরা এখন নিরুপায় নিঃস্ব হয়ে গণমাধ্যমের শরণাপন্ন হয়েছি।আমরা এই প্রতারকের সঠিক বিচার দাবি করছি।
এবিষয়ে গণমাধ্যমকর্মীরা রিদানুরের সাথে যোগাযোগ করলে সে জানায়,আমি উপদেষ্টা নাহিদ আসিফের কাছের লোক,আপনরা আমার সাথে বেশি বেশি করলে আমি নাহিদ আসিফ কে বলে আপনাদের শায়েস্তা করব।
বিষয়টি গণমাধ্যম কর্মীরা আসিফ মাহমুদের হোয়াটসঅ্যাপে অবগত করে এর সত্যতা যাচাই সহ প্রতারকের সঠিক বিচারের বিষয়ে সহযোগিতা চেয়েছে।
উজবেকিস্তানে দালাল চক্র ভুয়া ভিসায় দিয়ে হাতিয়ে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা।
মোঃ বাবুল, আন্তর্জাতিক প্রতিনিধিঃ
সোভিয়েতের ঘনিষ্ঠ মিত্র উজবেকিস্তানের রাজধানী তাসখান্দ শহরে হোস্টেল ব্যবসা ও ভুয়া কোম্পানি খুলে নিজ দেশের মানুষদের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে বাংলাদেশের ঢাকার শনিআখড়ার বাসিন্দা সালমান,বরিশালের আরিফ সহ অর্ধশতাধিক দালাল চক্র।
সরজমিনে গিয়ে জানা যায়, ইউরোপ সহ সোভিয়েতের বিভিন্ন দেশে কাজের সন্ধানে এসে সে সকল দেশের দূতাবাসে ভিসা স্ট্যাম্পিং করাতে আসা বাংলাদেশীদের ভাল বেতনে পোল্যান্ড,রাশিয়া,বেলারুশ,কাজাকিস্তান,উজবেকিস্তানের বিভিন্ন কোম্পানিতে কাজ পাইয়ে দিতে ভিসা করিয়ে দেয়ার নামে দেশ ভিত্তিক জনপ্রতি ৩ হাজার থেকে ৭ হাজার ডলার যা বাংলাদেশী টাকায় ৪ লক্ষ টাকা থেকে ৮ লক্ষ টাকা করে হাতিয়ে নিচ্ছে ক্যারেবান হোস্টেল মালিক সালমান, রিলেক্স ডেনিম বিডি নামের ভুয়া কোম্পানির মালিক বরিশালের বড়গুনার আরিফ সহ অনেক দালাল চক্র। এতে প্রবাসে এসে ভাল চাকরির আশায় নিঃস্ব হয়ে অবৈধ হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছে উজবেকিস্তানে আসা চাকুরী প্রত্যাশীরা অনেকে আবার মোটা অংকের টাকা জরিমানা গুনে পারি জমাতে হয়েছে বাংলাদেশে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উজবেকিস্তানে অবস্থানরত বাংলাদেশী একজন ব্যবসায়ি জানান, আরিফ নিজেকে রিলেক্স ডেনিম বিডি নামক ভুয়া কোম্পানির মালিক পরিচয়ে সাব এজেন্ট নিয়োগ দিয়ে সিরাজুল ইসলাম,আক্তার সহ বেশ কয়েকজনকে তিন শতাধিক ভুয়া ভিসা দিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।এতে করে বাংলাদেশ থেকে আসা লোকজন এখানে অবৈধ হয়ে বাংলাদেশে নিঃস্ব হয়ে ফেরত যেতে বাধ্য হয়েছে এবং কিছু লোকজন অবৈধভাবে মানবেতর জীবনযাপন করছে।এরই পরিপ্রেক্ষিতে উজবেকিস্তান সরকার সাময়িক ভাবে বাংলাদেশীদের ভিসা বন্ধ করে দিয়েছে।
ছয়মাসের বিজনেস ভিসা লাগিয়ে দেয়ার নামে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়া অপর এক দালাল সালমানের প্রতারণার স্বীকার হওয়া ফাহি চৌধুরী সহ একাধিক ব্যক্তি জানান, সালমান একজন প্রতারক সে উজবেকিস্তানে ছয় মাসের ব্যবসায়িক ভিসা লাগিয়ে দেয়ার কথা বলে লক্ষ টাকা করে নিয়ে তাজাকিস্তানে পাঠিয়ে ভিসার মেয়াদ শেষ করে ঐখানেও লক্ষ টাকা ক্ষতিগ্রস্ত করেছে পরিশেষে ঐখানে অবৈধ হয়ে অন্য দেশে পারি জমাতে হয়েছে আমাদের। সালামনের প্রতারণার স্বীকার আব্দুল লতিফ জানান,আমার পরিবারের ৪ জন সদস্যের ছয়মাসের ভিসা করে দেয়ার কথা বলে জনপ্রতি ৬ শত ডলার করে নিয়েছে অথচ এদেশের আইন অনুযায়ী আমার ছেলে মেয়ের বয়স ১৬ বছরের কম হওয়ার কোন ফ্রী দিতেই হয়নি তাকে।
এবিষয়ে উজবেকিস্তান থেকে কোটি টাকা নিয়ে কাজাকিস্তানে পালিয়ে যাওয়া রিলেক্স ডেনিম বিডি নামক ভুয়া কোম্পানির মালিক আরিফের হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগ করা হলে সে বক্তব্য না দিয়ে এড়িয়ে যায়।
অপর এক প্রতারক ক্যারেবান হোস্টেল মালিক সালমান জানান, আমি চেষ্টা করতেছি ভিসা করে দেয়ার আর যাদের করতে পারিনি তাদের টাকা ফেরত দিয়ে দিয়েছি।
এবিষয়ে উজবেকিস্তানে দায়িত্বে থাকা বাংলাদেশী রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ মনিরুল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করতে দূতাবাসের নাম্বারে ফোন করা হলে রিসিপশন থেকে জানান,বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত বেশ কয়দিন ধরে অন্য দেশে অবস্থান করায় তার সাথে কথা বলা সম্ভব নয় এমনকি তিনি আসলেও তিনি কারো সাথে কথা বলা যাবে না।
দূর্নীতি অভিযোগে ডিবির এস আই সৈয়দ আশরাফুল প্রত্যাহার।
নিজস্ব প্রতিবেদকঃআইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে নিজ এলাকার মানুষকে জিম্মি করে অর্থ আত্মসাৎ ও ঘুষ দূর্নীতির অভিযোগে লক্ষীপুর জেলা গোয়েন্দা শাখায় কর্মরত উপ পুলিশ পরিদর্শক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম সেলিম কে তার কর্মরত স্থল থেকে প্রত্যাহার করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য লক্ষীপুর জেলা পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে।
তথ্য সূত্র জানা যায়,বিগত ৪ এপ্রিল তার নিজ গ্রাম ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরের নারুইয়ের আমিনুল ইসলাম বাদী হয়ে পুলিশ হেডকোয়ার্টার,চট্টগ্রাম রেঞ্জ ডিআইজি ও লক্ষীপুর জেলা পুলিশ সুপার বরাবর অভিযোগ দায়ের করে।এতে উল্লেখ্য করে সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম সেলিম আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য হওয়ায় তার নিজ এলাকায় নতুন বাড়ি ঘর করলে চাঁদা দাবি করা,ছোট ঘটনায় মামলা দিয়ে গুম করার ভয় দেখিয়ে টাকা নেয়া সহ পুলিশের চাকুরী থেকে চাকুরীচুত্যদের চাকুরীতে বহাল রাখতে মোটা অংকের টাকা কৌশলে হাতিয়ে নিয়েছে।এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ কয়েকটি ফেইক আইডি খোলে সমাজের গন্যমান্য ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়েছে।
উল্লেখ্য তার বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটা মানহানি মামলা চলমান হয়েছে যাহাতে সে জামিনে রয়েছে, আরেকটি আইসিটি মামলা চট্টগ্রাম সাইবার ট্রাইবুনালে তদন্তাধিন ও অপর একটি মামলায় হাইকোর্টে ১০ দিনের রোল আদেশ ইসূ করে ৬ বছর ধরে চাকরিতে কৌশলে বহাল রয়েছে।
এসকল অভিযোগের সত্যতা যাচাই করতে অভিযোগকারী ও স্বাক্ষীদের স্বশরীলে স্বাক্ষ্য গ্রহণ শেষে প্রাথমিকভাবে সত্যতা পেয়ে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করে জেলা পুলিশ লাইনে সরিয়ে নেয়া হয়েছে এবং তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলার প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে তার ঊর্ধ্বতন কতৃপক্ষ।
এবিষয়ে লক্ষীপুর জেলা গোয়েন্দা শাখার অফিসার ইনচার্জ শাহাদাত হোসেন টিটো জানান,তাকে সাময়িক বরখাস্ত করে পুলিশ লাইনে সরিয়ে নেয়া হয়েছে।পরবর্তীতে ঊর্ধ্বতন কতৃপক্ষ যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
আজকের উজবেকিস্তানের বাবরই মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা।
ইতিহাসঃ-
সম্রাট বাবরঃ
জহির উদ্দীন মুহাম্মদ বাবর ভারতীয় উপমহাদেশে মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি তার পিতা ও মাতার দিক থেকে তৈমুর এবং চেঙ্গিস খানের বংশধর ছিলেন। আজকের উজবেকিস্তানের ফরগনায় তার জন্ম হয়। যার ফলে তার চেহারায় মধ্য এশিয় মানুষের মুখের বৈশিষ্ঠ ছিল বলে মনে করা হয়। তিনি 1526 খ্রিস্টাব্দে পানিপথের প্রথম যুদ্ধে দিল্লির সুলতান ইব্রাহিম লোদিকে পরাজিত করেন এবং মুঘল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন।1720 সাল অবধি মুঘল সাম্রাজ্যের শক্তি ও শাসন কাঠামো স্থায়ী ছিল। তবে এর পর ক্রমাগত দুর্বল শাসকদের শাসনে মুঘল সাম্রাজ্য শুধুমাত্র দিল্লি শহরে সীমাবদ্ধ হয়ে পরে। 1857 সালের বিদ্রোহের পরে সাম্রাজ্যটিকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়।
সম্রাট হুমায়ুনঃ
হুমায়ুন ছিলেন মুঘল সাম্রাজ্যের দ্বিতীয় সম্রাট, যিনি 1530 থেকে 1540 সাল পর্যন্ত এবং আবার 1555 সাল থেকে 1556 সাল পর্যন্ত পূর্ব আফগানিস্তান, পাকিস্তান, উত্তর ভারত এবং বাংলাদেশের বিস্তির্ন অঞ্চলে শাসন করেছিলেন। তার চেহারায় ইরান ও ইরাকের ছাপ ছিল। কারণ তার মা, মাহাম বেগম খোরাসানের সুলতান হোসেন মির্জার আত্মীয় ছিলেন। হুমায়ুন শের শাহ সূরির কাছে পরাজিত হন। পরে তিনি সাফাভিদের সাহায্যে সাম্রাজ্য পুনরুদ্ধার করেন।
সম্রাট আকবরঃ
জালাল উদ্দীন মুহাম্মদ আকবর ছিলেন তৃতীয় মুঘল সম্রাট। তিনি 1556 সাল থেকে 1605 সাল পর্যন্ত রাজত্ব করেন। আকবর মুঘল সামরিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং অর্থনৈতিক আধিপত্যের মাধ্যমে ভারতীয় উপমহাদেশের বেশিরভাগ অংশকে দখল করার চেষ্টা করেন। আকবরের অধীনে, মুঘল ভারতে একটি শক্তিশালী এবং স্থিতিশীল অর্থনীতি গড়ে উঠেছিল। আকবর দীন-ই ইলাহী নামে একটি ধর্ম প্রচার করেন। আকবরের পর তার ছেলে যুবরাজ সেলিম সম্রাট হন।
সম্রাট জাহাঙ্গীরঃ
মির্জা নুর উদ্দীন মুহাম্মদ সেলিম বা জাহাঙ্গীর চতুর্থ মুঘল সম্রাট ছিলেন, যিনি 1605 থেকে 1627 সালে তাঁর মৃত্যু পর্যন্ত শাসন করেছিলেন। তিনি ছিলেন আকবর ও সম্রাজ্ঞী মরিয়ম উজ জামানির তৃতীয় এবং একমাত্র জীবিত পুত্র। ভারতীয় সুফি সাধক সেলিম চিশতীর নামে তার নামকরণ করা হয়েছিল। সারা জীবন আফিম এবং মদ সেবনের জন্য প্রায়শই অসুস্থ থাকা জাহাঙ্গীর 1627 সালে মারা যান।
সম্রাট শাহজাহানঃ
মুঘল সাম্রাজ্যের পঞ্চম সম্রাট ছিলেন শাহজাহান। তিনি 1628 সালের জানুয়ারী মাস থেকে 1658 সালের জুলাই মাস পর্যন্ত রাজত্ব করেন। তার শাসনকালে মুঘলরা তাদের স্থাপত্য কৃতিত্ব এবং সাংস্কৃতিক গৌরবের শীর্ষে পৌঁছেছিল। তিনি লাল কেল্লা, শাহজাহান মসজিদ এবং তাজমহল সহ অনেক স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করেন।
শাহজাহান দাক্ষিণাত্য সুলতানদের বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক অভিযান, পর্তুগিজদের সঙ্গে বিরোধ এবং সাফাভিদের সঙ্গে যুদ্ধের মাধ্যমে সাম্রাজ্য বৃদ্ধির চেষ্টা করেন। 1657 সালের সেপ্টেম্বরে শাহজাহান তার জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে তার উত্তরসূরি নিযুক্ত করেন। এই সময় গৃহযুদ্ধ শুরু হয়। এই যুদ্ধে বিজয়ী হয়ে ঔরঙ্গজেব সম্রাট হন।
বিদেশে চাকরি দেয়ার নামে গুলজার ওভারসীজের প্রতারণা।
নিজস্ব প্রতিবেদকঃরাজধানী টাকার ফকিরাপুল কালভার্ট রোডের গুলজার ওভারসীজের উজবেকিস্তানে চাকরি দেয়ার নামে প্রতারণা করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে।
তথ্য সূত্রে জানা যায়, গ্রামীণ সহজ সরল লোকদের কাছ থেকে সাড়ে পাঁচ লক্ষ টাকা করে নিয়ে উজবেকিস্তানে ভাল বেতনে চাকরি দেয়ার কথা বলে গুলজার ওভারসীজের মালিক গুলজার মিয়া লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। সে নরসিংদী জেলার হলেও দ্বিতীয় বিবাহ করার সুবাদে ভৈরব বসবাস করায় সেখানের পরিচয় বহন করে আসছে। বিগত মাসে বাদশা মিয়া,আপেল মাহমুদ, আলমগীর মিয়া সহ বেশ কয়েকজন কে উচ্চ বেতনে চাকরি দেয়ার কথা বলে উজবেকিস্তান পাঠিয়ে ঐখানে ভিসা মেয়াদ শেষ হওয়ার পর তাজিকিস্তানে পাঠায় এক বছর মেয়াদী ভিসা করে পুনরায় উজবেকিস্তানে সেট করার জন্য। কিন্তু তাজাকিস্তানে তাদের ভিসার মেয়াদ শেষ হলেও তাদের উজবেকিস্তানের ভিসা করতে ব্যর্থ হয় সে। পরে তাজাকিস্তানের ভিসার মেয়াদ শেষ হলে তাদের উজবেকিস্তানের ভিসা করে। কিন্তু তারা তাজাকিস্তান থেকে উজবেকিস্তান ঢুকার পথে ঔইবেক বর্ডারে মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসা দেখে আটকে দেয় ইমিগ্রেশন পুলিশ।পরে কাউছার নামক একজন বাঙ্গালী তার নিজের পকেটের টাকা খরচ করে ৮ শত ডলার জরিমানা দিয়ে ঐসব লোকদের বর্ডার থেকে উদ্ধার করে উজবেকিস্তানে পাঠায়। গুলজার কাউছারের সেই টাকা দিতেও গড়িমসি করে।
এবিষয়ে আলমগীর মিয়া জানান,আমি সাড়ে পাঁচ লাখ টাকা দিয়ে গুলজারের মাধ্যমে বিদেশে এসেছি ভাল বেতনে চাকরি করতে। কিন্তু এখন চাকরিই পাইনি উল্টো হয়রানি হতে হচ্ছে। আমি আমার টাকা ফেরত পাওয়ার জন্য সরকারের নিকট আকুল আবেদন জানাই। এছাড়াও বাদশা,আপেল মাহমুদ সহ বাকীরা একই সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে।
এবিষয়ে বাদশ, আপেল মাহমুদ সহ একাধিক ব্যক্তি জানান আমরা ভিসার মেয়াদ শেষ গুলজার আমাদের কোন খবর নেয় না,কোন কাজ নাই। আমরা আমাদের টাকা ফেরত সহ দেশে ফিরে যেতে চাই।
ঔইবেক বর্ডার থেকে জরিমানা দিয়ে গুলজারের লোকজন উদ্ধার করা কাউছার জানান,আমি অন্যের কাছ থেকে টাকা নিয়ে তার লোক উদ্ধার করলাম কিন্তু সে আমার টাকাও দিচ্ছে না।এমনকি আমি নিজেও ভুক্তভোগী।
এসকল বিষয়ে গুলজারের হোয়াটসঅ্যাপে জানতে চাইলে সে, গতকাল কাউছার যে টাকা দিয়ে তার লোকজন কে ছাড়িয়েছে তা আমি দিয়ে দিব বলে জানায়,বাকীদের বিষয়ে কোন কিছু বলতে চায়নি।
নবীনগরে পুলিশের বিরুদ্ধে হয়রানির অভিযোগ উঠেছে।
নবীনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধিঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া নবীনগর উপজেলার কাইতলা উত্তর ইউনিয়ন নারুই (ব্রাহ্মণহাতা) গ্রামে মৌখিক অভিযোগের তদন্ত করতে মো. সাব্বির ও সজিব মিয়ার বাড়িতে এসে অকথ্য ভাষায় গালাগালিসহ অর্থ লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে নবীনগর থানার ওসি তদন্ত সজল কান্তি দাসসহ পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে।
সরেজমিনে গিয়ে জানাযায়, নারুই ব্রাহ্মণহাতা গ্রামের মো. অলি মুন্সী মিথ্যা মৌখিক অভিযোগ করেন শিল্পপতি রিপন মুন্সীসহ সাব্বির ও সজিব এর বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার সকালে সেই মৌখিক অভিযোগের তদন্ত করতে আসেন নবীনগর থানার ওসি তদন্ত সজল কান্তি দাসসহ পাঁচ পুলিশ সদস্য। ঐই সময় সাব্বির মিয়ার বাড়িতে গিয়ে বাড়ির গেইট ভেঙ্গে প্রবেশ করে সাব্বির কে বাড়িতে না পেয়ে অকথ্য ভাষায় গালাগালিসহ ঘরের ভিতরে প্রবেশ করে অর্থ লুটপাট করেন এবং সজিব মিয়ার বাড়িতে গিয়েও অকথ্য ভাষায় গালাগালি করেন।
সাব্বির মিয়ার ভাই মো. শাহিন মিয়া বলেন, আমি সকালে ঘুমিয়ে ছিলাম। এমন সময় ৬ জন পুলিশ বাড়ির গেইট ভেঙ্গে ঘরের ভিতরে প্রবেশ করে আমার ভাইকে খোঁজাখুঁজি করেন৷ তাকে না পেয়ে আমার ভাইকে নিয়ে অশ্লিল ভাষায় গালাগালি করেন এবং ঘরে থাকা ৪ লাখ ৬৩ হাজার টাকা লুট করে নিয়ে যায়।
সজিবের আম্মা বলেন, সকালে নাস্তা করার সময় ২ জন পুলিশ ঘরে প্রবেশ করে আমার ছেলে সজিব কে খুঁজেন। তাকে না পেয়ে আমার ছেলেকে নিয়ে অশ্লিল ভাষায় গালাগালি করেন। আমার পরিবার পুলিশের এ কথা বলার পরও তারা আমাকে ও আমার মৃত স্বামীকে নিয়ে অশ্লিল ভাষায় গালাগালি করেন। আমরা কোন অপরাধ না করার পরও পুলিশ বাড়িতে এসে কেন হয়রানি করলো এর সঠিক বিচার চাই।
দোকানদারের ছেলে বাইজিদ বলেন, আমার বাবা দোকানে ছিল না, ঐ সময় ৬ জন পুলিশ আমাদের দোকানে ঢুকে ৬ প্যাকেট বেন্সন সিগারেট ও ৬ টি স্পিড কেন নিলে আমি টাকা চাওয়াতে তারা আমার বাবাকে হাত পা ভাঙ্গার হুমকি প্রধান করেন।
গ্রাম পুলিশ একরামুল বলেন, সকালে নবীনগর থানা থেকে ৬ জন পুলিশ এসে আমাকে ফোন করলে আমি সাব্বির মিয়ার বাড়ির সামনে আসি। আমাকে নিয়ে সাব্বির ও সজিব মিয়ার বাড়িতে যায়। তাদের কে না পেয়ে পুলিশ সদস্যরা অশ্লিল ভাষায় গালাগালি করেছে, কেন করেছে তা আমি জানি না।
সাব্বির ও সজিব বলেন, আমাদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়ছে তা মিথ্যে বানুয়াট। আমরা কেন তাদের কোরবানি দিতে বাধা দিব। এই মিথ্যা অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ আমাদের বাড়িতে এসে সকলকে গালাগালিসহ ও লুটপাট করেছে। আমরা এর সঠিক বিচার চাই।
অভিযোগকারী অলি মুন্সী বলেন, আমার ভাগ্নে মোরশেদ আমার সাথে কোরবানি দিতে চাইলে তাকে বাঁধা প্রদান করেন সজিব ও সাব্বির। তাই আমি থানায় মৌখিক অভিযোগ করেছি, তবে লিখিত কোন অভিযোগ করি নাই। তবে মঙ্গলবার সকাল ১০ টার দিকে কোরবানি দিয়েছি।
নবীনগর থানার ওসি তদন্ত সজল কান্তি দাস বলেন, আমাদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ গুলো আনা হয়ছে সেগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা বানুয়াট। যারা এ ধরনের মিথ্যা অভিযোগ করেছে উর্ধ্বতন কতৃপক্ষের সাথে কথা বলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রছুল্লাবাদে স্মার্ট লাইব্রেরি করতে এল,জি ইলেকট্রনিকসের ৯ লাখ টাকা অনুদান।
মোঃ বাবুল,নবীনগর(ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধিঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া নবীনগরের রছুল্লাবাদ ইউ, এ খান উচ্চ বিদ্যালয়ে স্মার্ট লাইব্রেরি করতে মাহমুদুল হাসান পারভেজের মাধ্যমে ৯ লাখ টাকার অনুদান প্রদান করেছে এল,জি ইলেকট্রনিকস বাংলাদেশ।
তথ্য সূত্রে জানা যায়,মাহমুদুল হাসান পারভেজ উপজেলার রছুল্লাবাদ গ্রামের খালাসী বাড়ির মৃত মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান (মদন) মাষ্টারের ছোট ছেলে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দক্ষিণ কোরিয়ান সরকারের স্কলারশিপে সেখানে যায়,শিক্ষা জীবন শেষ করে সেখানেই এল,জির হেডকোয়ার্টারে কর্ম জীবন শুরু করে,বর্তমান সে এল,জি ইলেকট্রনিকস বাংলাদেশের হেড অফ করপোরেট ব্রান্ডিং এর দায়িত্ব রয়েছে।সে তার গ্রামের বিভিন্ন সেবামূলক কাজের জন্য এযাবৎ ২৭ লক্ষ টাকা অনুদান এনে দিয়েছে ঐ প্রতিষ্ঠান থেকে ।এরমধ্যে উল্লেখ্য যোগ্য ছিল কয়েকটি গ্রামের জনদূর্ভোগ লাঘবে রছুল্লাবাদ যমুনা খালের উপর কাঠের পুল নির্মাণ। সম্প্রতি সময়ে নিজ গ্রামের উলফত আলী খান উচ্চ বিদ্যালয়ে স্মার্ট লাইব্রেরি নির্মাণের জন্য ৯ লাখ টাকা অনুদান এনে দেয়ার বিষয়টি অধিকতর প্রশংসা কুড়িয়েছে সর্বমহলে।
এবিষয়ে খন্দকার জালাল সহ একাধিক ব্যক্তি জানান,মাহমুদুল হাসান পারভেজ যখনই সুযোগ পায় তখনই এলাকার জন্য কাজ করেন,আমরা তার ও তার কর্মরত প্রতিষ্ঠান এল,জির উজ্জ্বল ভবিষ্যত কামনা করি।গ্রামের হাইস্কুলে একটা স্মার্ট লাইব্রেরি করার জন্য যে অনুদান এনে দিয়েছে এটা সত্যি প্রশংসার দাবিদার সে।
বরাবরই তার কর্মরত প্রতিষ্ঠান এল,জি ইলেকট্রনিকস থেকে নিজ গ্রামের সেবামূলক কাজে অনুদান এনে দেয়ার বিষয়ে মাহমুদুল হাসান পারভেজ জানান,আমি সব সময় নিজ গ্রামের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য কিছু করতে চাই। আমাদের প্রাচীন বিদ্যাপীঠ রছুল্লাবাদ উলফত আলী খান উচ্চ বিদ্যালয়ে একটি স্মার্ট লাইব্রেরি হলে সাধারণ শিক্ষার্থী সহ বই প্রিয় মানুষের জ্ঞানের খোরাক হবে ভেবে অত্র বিদ্যালয়ের এলামনাই এসোসিয়েশনের দপ্তর সম্পাদক ২০০৮ ব্যাচের শিক্ষার্থী মোঃ সাহাবুদ্দিনের আবেদনের প্রেক্ষিতে এই অনুদানের ব্যবস্থা করেছি।